1. abukowsarmithu@gmail.com : abuko wsarmithu : abuko wsarmithu
  2. admin@dainikgonotontro.com : gontadmin :
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নওগাঁর পৃথক উপজেলায় সড়কের ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে বেনাপোলে আমদনি-রপ্তানি ও পাসপোর্টযাত্রী চলাচল স্বাভাবিক দেশ বিরোধী ইসকন এর ষড়যন্ত্র বন্ধের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল লামায় বোরো ধানের বীজ পেল ১ হাজার ১৫০ কৃষক গোবিন্দগঞ্জে কিনু হত্যা কারীর ফাঁসি,জরিতদের আটকের দাবীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত। যশোরের বেনাপোল মুক্ত দিবস আজ রাউজানে তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় বাস্তবায়িত প্রদর্শনীর মাঠ দিবস চাঁপাইনবাবগঞ্জে শুরু হয়েছে দুই দিনের তথ্যমেলা আদিবাসী ছাত্র পরিষদের সাথে নবনিযুক্ত পরিচালক এর সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় গোপালগঞ্জের জায়গা জমি দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী–র‍্যাব ও পুলিশ

নরসিংদীতে চুরির যাওয়া রিক্সা ১২ ঘন্টার মধ্যে উদ্ধার করলেন মাধবদী থানার পুলিশ

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৪ বার পাঠ করা হয়েছে

মোঃ কামাল হোসেন প্রধান জেলা প্রতিনিধি নরসিংদী

নরসিংদীর মাধবদী দক্ষিণ বিরামপুর গ্রামের মৃত আঃ সোলাইমান এর পুত্র আঃ করিম মিয়া রিক্সা চুরি যাওয়ার পর অনেক খোঁজাখুঁজি করে রিক্সা না পেয়ে মাধবদী থানা অদ্য ৫/১১/২৪ ইং একটি মামলা দায়ের করেন ।

মামলার নং ৬ দ্বারা ৩৮১/৩৪ প্যানেল কোড। মাধবী থানার অফিসার ইনচার্জ এর দিকনির্দেশনায় তদন্তকারী অফিসার এস আই আলাউদ্দিন আজহারভুক্ত আসামী ১। মোঃ জনি মিয়া(৪৭), পিতা মৃত – হারিছ মিয়া, সাং- নয়াচর, থানা- রায়পুরা, জেলা- নরসিংদী, সন্দিগ্ধ আসামী ২। আরিফ মিয়া মালা আরিফ(৩৬), পিতা- সহিদ মিয়া, উত্তর নাগরিয়াকান্দী, থানা- নরসিংদী সদর, জেলা- নরসিংদী, ৩। আতাউর রহমান ফালু (৩৯), পিতা- সিরাজুল ইসলাম, সাং- দক্ষিন বিরামপুর, থানা- মাধবদী, জেলা- নরসিংদী । বিভিন্ন স্থান হতে এজহারভুক্ত আসামিদেরকে গ্রেপ্তার করিলে তাদের দেখানো ও হেফাজত হতে চোরাই যাওয়া রিক্সা ১২ ঘন্টার মধ্যে উদ্ধার করতে সক্ষম হন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

কক্সবাজারে পৃথক অভিযানে আটক ৭, এলজি ও গুলি উদ্ধার কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজার জেলা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গত এক সপ্তাহে বিপুল পরিমাণের অস্ত্র উদ্ধারসহ ৩০ জনের বেশি অপরাধীদের আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২ ডিসেম্বর) ও মঙ্গলবার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ ও বিদেশি ছুরিসহ সাতজনকে আটক করা হয়েছে। কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি টিম শহরে টহলে বের হয়। এমন সময় খুরুশকুলের ছনখোলা বাজার রোড-সাম্পানঘাটের জাহাঙ্গীর কাশেমের মাছের প্রজেক্টের সম্মুখে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সিএনজি দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়। এসময় উক্ত সিএনজি তল্লাশি করলে অস্ত্রের সন্ধান পাওয়া যায়। পাশাপাশি সিএনজিতে থাকা দুজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে, তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গাড়ি থেকে দেশীয় তৈরি দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেপ্তাররা হলেন—কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের লিংক রোড মুহুরী পাড়ার বজল কবিরের ছেলে সিএনজি চালক আব্দুর রহিম ইলিয়াস (৩৮), একই এলাকার মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে মোহাম্মদ ওসমান (৫৪)। জানা গেছে, গ্রেপ্তার আসামিরা উপকূল দিয়ে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র এনে শহরের বিভিন্ন এলাকার অপরাধীদের কাছে সরবরাহ করছিল। এদিকে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের অভিযানে বিদেশি ও দেশীয় তৈরি পাঁচটি ছুরিসহ পাঁচ ছিনতাইকারীকে আটক করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ১টি ধারালো টিপ ছুরি, ৪টি ধারালো ফোল্ডিং ছুরি ও ১টি ব্যাটারিচালিত টমটম অটোরিকশা। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভোরে সদর থানা পুলিশ এ অভিযান চালায়। আটক পাঁচ ছিনতাইকারী হলেন—সমিতি পাড়ার আলী হোসেনের ছেলে মো. সাহেদ হোসেন (১৮), একই এলাকার নুর নবীর ছেলে মো. রহিম (১৯), মোক্তার আহমদের ছেলে মো. রাকিব (১৯), চকরিয়া ঢেমুশিয়ার নুর নবীর ছেলে শহীদ হোসাইন (২৫) ও মহেশখালীর কুতুবজোম চরপাড়ার নবাব সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. আব্দুর রহিম (১৬)। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান বলেন, কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সদর থানা পুলিশের অভিযানে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রেকর্ড করে আদালতের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি সম্প্রতি সময়ে যে সকল অস্ত্রবাজ ও ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে রিমান্ড চাওয়া হচ্ছে। যেন তাদের কঠোর জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে পুরো অপরাধী সিন্ডিকেট আইনের আওতায় আনা যায়।

কক্সবাজারে পৃথক অভিযানে আটক ৭, এলজি ও গুলি উদ্ধার কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজার জেলা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গত এক সপ্তাহে বিপুল পরিমাণের অস্ত্র উদ্ধারসহ ৩০ জনের বেশি অপরাধীদের আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২ ডিসেম্বর) ও মঙ্গলবার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ ও বিদেশি ছুরিসহ সাতজনকে আটক করা হয়েছে। কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি টিম শহরে টহলে বের হয়। এমন সময় খুরুশকুলের ছনখোলা বাজার রোড-সাম্পানঘাটের জাহাঙ্গীর কাশেমের মাছের প্রজেক্টের সম্মুখে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সিএনজি দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়। এসময় উক্ত সিএনজি তল্লাশি করলে অস্ত্রের সন্ধান পাওয়া যায়। পাশাপাশি সিএনজিতে থাকা দুজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে, তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গাড়ি থেকে দেশীয় তৈরি দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেপ্তাররা হলেন—কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের লিংক রোড মুহুরী পাড়ার বজল কবিরের ছেলে সিএনজি চালক আব্দুর রহিম ইলিয়াস (৩৮), একই এলাকার মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে মোহাম্মদ ওসমান (৫৪)। জানা গেছে, গ্রেপ্তার আসামিরা উপকূল দিয়ে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র এনে শহরের বিভিন্ন এলাকার অপরাধীদের কাছে সরবরাহ করছিল। এদিকে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের অভিযানে বিদেশি ও দেশীয় তৈরি পাঁচটি ছুরিসহ পাঁচ ছিনতাইকারীকে আটক করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ১টি ধারালো টিপ ছুরি, ৪টি ধারালো ফোল্ডিং ছুরি ও ১টি ব্যাটারিচালিত টমটম অটোরিকশা। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভোরে সদর থানা পুলিশ এ অভিযান চালায়। আটক পাঁচ ছিনতাইকারী হলেন—সমিতি পাড়ার আলী হোসেনের ছেলে মো. সাহেদ হোসেন (১৮), একই এলাকার নুর নবীর ছেলে মো. রহিম (১৯), মোক্তার আহমদের ছেলে মো. রাকিব (১৯), চকরিয়া ঢেমুশিয়ার নুর নবীর ছেলে শহীদ হোসাইন (২৫) ও মহেশখালীর কুতুবজোম চরপাড়ার নবাব সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. আব্দুর রহিম (১৬)। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান বলেন, কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সদর থানা পুলিশের অভিযানে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রেকর্ড করে আদালতের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি সম্প্রতি সময়ে যে সকল অস্ত্রবাজ ও ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে রিমান্ড চাওয়া হচ্ছে। যেন তাদের কঠোর জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে পুরো অপরাধী সিন্ডিকেট আইনের আওতায় আনা যায়।

© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি