1. abukowsarmithu@gmail.com : abuko wsarmithu : abuko wsarmithu
  2. admin@dainikgonotontro.com : gontadmin :
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নওগাঁর পৃথক উপজেলায় সড়কের ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে বেনাপোলে আমদনি-রপ্তানি ও পাসপোর্টযাত্রী চলাচল স্বাভাবিক দেশ বিরোধী ইসকন এর ষড়যন্ত্র বন্ধের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল লামায় বোরো ধানের বীজ পেল ১ হাজার ১৫০ কৃষক গোবিন্দগঞ্জে কিনু হত্যা কারীর ফাঁসি,জরিতদের আটকের দাবীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত। যশোরের বেনাপোল মুক্ত দিবস আজ রাউজানে তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় বাস্তবায়িত প্রদর্শনীর মাঠ দিবস চাঁপাইনবাবগঞ্জে শুরু হয়েছে দুই দিনের তথ্যমেলা আদিবাসী ছাত্র পরিষদের সাথে নবনিযুক্ত পরিচালক এর সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় গোপালগঞ্জের জায়গা জমি দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী–র‍্যাব ও পুলিশ

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচিতে বাধা সৃষ্টি ও ন্যাক্কারজনক হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

  • প্রকাশিত : রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৫৯ বার পাঠ করা হয়েছে

স ম জিয়াউর রহমান :

আজ ১০ নভেম্বর শহিদ নূর হোসেন দিবসের তাৎপর্যকে ধারণ করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচিতে ন্যাক্কারজনক হামলা চালানো হয়েছে। রাষ্ট্রীয় মদদে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে দিয়ে নির্বিচারে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর আক্রমণ চালানো হয়েছে।

এভাবে রাষ্ট্রীয় বাহিনীকে দর্শকে রূপান্তরিত করে বা তাদেরকে নখ-দন্তহীন বানিয়ে শান্তিপূর্ণ উপায়ে গণতান্ত্রিক দাবি জানানো কোনো মানুষের উপর সন্ত্রাস লেলিয়ে দেওয়া ফ্যাসিবাদের অভিনব রূপ। অবৈধ ও অসাংবিধানিক এই সরকার একদিকে গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচারের কথা বলছে অন্য দিকে দানবীয় কায়দায় অন্যের কন্ঠরোধ করার অপচেষ্টা করছে। আওয়ামী লীগের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দলের নেতাকর্মীরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে নিরস্ত্রভাবে কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে গেলে তাদের উপর বাছ-বিচারহীনভাবে নারকীয় হামলা করা হয়। এই আক্রমণের হাত থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা, নারীসহ সাধারণ মানুষও রেহাই পায়নি। সরকারের মদদে একটি গোষ্ঠী মব সন্ত্রাসের মাধ্যমে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করতে চাচ্ছে। আর তাদের এই রাজত্বে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে নিষ্ক্রিয় দর্শক বানিয়ে রাখা হয়েছে। সরকারের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে মব সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সেনাবাহিনীসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন করায় সারা দেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভঙ্গুর হয়ে পড়েছে। সাধারণ মানুষের জানমালের কোনো নিরাপত্তা নেই এবং সরকারের বিরুদ্ধে জনরোষ দিনকে দিন তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। তাই আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর হামলা চালিয়ে তারা ঈঙ্গিতে জনগণকে ভয় দেখানোর অপচেষ্টা করছে। তবে আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, জনগণের প্রতিনিধিত্ব করতে গিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা যে কোনো অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করতে প্রস্তুত। নির্যাতন করে, ভয় দেখিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের রোধ করা যাবে না। জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের জন্য যে কোনো কণ্টকাকীর্ণ পথ পাড়ি দিতে প্রস্তুত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আমরা আজকের কর্মসূচিতে ন্যাক্কারজনক ও নজিরবিহীন আক্রমণ এবং নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। একইসাথে গ্রেফতারকৃতদের মুক্তি এবং তন্মধ্যে আহতদের সুচিকিৎসার দাবি জানাচ্ছি। আর এর বিচারের দায়ভার বাংলাদেশের জনগণের উপর ছেড়ে দিতে চাই। আমরা নিশ্চিতভাবে বিশ্বাস রাখি, সরকারের হস্তগত আদালতে এই হীন কর্মকাণ্ডের বিচার না হলেও জনগণের বিবেকের আদালতে ন্যায়বিচার হবে।

দেশবাসী জানে, অবৈধ ও অসংবিধানিক ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকল হত্যাকাণ্ডের বিচারের জন্য জাতিসংঘের নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক তদন্ত দাবি করেছিলেন। অগণতান্ত্রিক ইউনূস সরকার সেই তদন্তের পথ বন্ধ করে দিয়েছে। কারণ সরকারের একজন উপদেষ্টা আহতদের দেখতে গিয়ে বলেছিলেন যে, তাদের শরীরে যে বুলেটের চিহ্ন তা আমাদের পুলিশ বাহিনীসহ অন্যান্য বাহিনীর সদস্যরা ব্যবহার করেন না। আর এই তদন্ত হলেই আসল খুনিদের চিহ্নিত করা যেত। খুনি ইউনূসের প্রত্যক্ষ মদদে হাজার হাজার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের হত্যা, তাদের বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা,ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ এবং পুলিশ বাহিনীর হাজার হাজার সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে। এমনকি হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানসহ অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষের উপর আক্রমণ ও হত্যা এবং নারীদের ধর্ষণ করা হয়েছে। এ ধরনের হীন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার শামিল। ফ্যাসিস্ট ইউনূসের সহযোগীদের শত বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে শহিদ নূর হোসেনের আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান জানিয়ে আজকের কর্মসূচিতে যারা অংশগ্রহণ করেছেন তাদের প্রতি আমরা ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি এবং পরবর্তীতে ঘোষিতব্য কর্মসূচি পালনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি। ফ্যাসিস্ট ইউনূসের নেতৃত্বে পরিচালিত এই অবৈধ দখলদার ও অসাংবিধানিক সরকারকে উৎখাত না করা পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা লড়াই চালিয়ে যাবে, ইনশাল্লাহ।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

কক্সবাজারে পৃথক অভিযানে আটক ৭, এলজি ও গুলি উদ্ধার কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজার জেলা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গত এক সপ্তাহে বিপুল পরিমাণের অস্ত্র উদ্ধারসহ ৩০ জনের বেশি অপরাধীদের আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২ ডিসেম্বর) ও মঙ্গলবার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ ও বিদেশি ছুরিসহ সাতজনকে আটক করা হয়েছে। কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি টিম শহরে টহলে বের হয়। এমন সময় খুরুশকুলের ছনখোলা বাজার রোড-সাম্পানঘাটের জাহাঙ্গীর কাশেমের মাছের প্রজেক্টের সম্মুখে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সিএনজি দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়। এসময় উক্ত সিএনজি তল্লাশি করলে অস্ত্রের সন্ধান পাওয়া যায়। পাশাপাশি সিএনজিতে থাকা দুজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে, তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গাড়ি থেকে দেশীয় তৈরি দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেপ্তাররা হলেন—কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের লিংক রোড মুহুরী পাড়ার বজল কবিরের ছেলে সিএনজি চালক আব্দুর রহিম ইলিয়াস (৩৮), একই এলাকার মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে মোহাম্মদ ওসমান (৫৪)। জানা গেছে, গ্রেপ্তার আসামিরা উপকূল দিয়ে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র এনে শহরের বিভিন্ন এলাকার অপরাধীদের কাছে সরবরাহ করছিল। এদিকে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের অভিযানে বিদেশি ও দেশীয় তৈরি পাঁচটি ছুরিসহ পাঁচ ছিনতাইকারীকে আটক করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ১টি ধারালো টিপ ছুরি, ৪টি ধারালো ফোল্ডিং ছুরি ও ১টি ব্যাটারিচালিত টমটম অটোরিকশা। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভোরে সদর থানা পুলিশ এ অভিযান চালায়। আটক পাঁচ ছিনতাইকারী হলেন—সমিতি পাড়ার আলী হোসেনের ছেলে মো. সাহেদ হোসেন (১৮), একই এলাকার নুর নবীর ছেলে মো. রহিম (১৯), মোক্তার আহমদের ছেলে মো. রাকিব (১৯), চকরিয়া ঢেমুশিয়ার নুর নবীর ছেলে শহীদ হোসাইন (২৫) ও মহেশখালীর কুতুবজোম চরপাড়ার নবাব সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. আব্দুর রহিম (১৬)। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান বলেন, কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সদর থানা পুলিশের অভিযানে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রেকর্ড করে আদালতের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি সম্প্রতি সময়ে যে সকল অস্ত্রবাজ ও ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে রিমান্ড চাওয়া হচ্ছে। যেন তাদের কঠোর জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে পুরো অপরাধী সিন্ডিকেট আইনের আওতায় আনা যায়।

কক্সবাজারে পৃথক অভিযানে আটক ৭, এলজি ও গুলি উদ্ধার কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজার জেলা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গত এক সপ্তাহে বিপুল পরিমাণের অস্ত্র উদ্ধারসহ ৩০ জনের বেশি অপরাধীদের আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২ ডিসেম্বর) ও মঙ্গলবার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ ও বিদেশি ছুরিসহ সাতজনকে আটক করা হয়েছে। কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি টিম শহরে টহলে বের হয়। এমন সময় খুরুশকুলের ছনখোলা বাজার রোড-সাম্পানঘাটের জাহাঙ্গীর কাশেমের মাছের প্রজেক্টের সম্মুখে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সিএনজি দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়। এসময় উক্ত সিএনজি তল্লাশি করলে অস্ত্রের সন্ধান পাওয়া যায়। পাশাপাশি সিএনজিতে থাকা দুজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে, তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গাড়ি থেকে দেশীয় তৈরি দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেপ্তাররা হলেন—কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের লিংক রোড মুহুরী পাড়ার বজল কবিরের ছেলে সিএনজি চালক আব্দুর রহিম ইলিয়াস (৩৮), একই এলাকার মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে মোহাম্মদ ওসমান (৫৪)। জানা গেছে, গ্রেপ্তার আসামিরা উপকূল দিয়ে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র এনে শহরের বিভিন্ন এলাকার অপরাধীদের কাছে সরবরাহ করছিল। এদিকে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের অভিযানে বিদেশি ও দেশীয় তৈরি পাঁচটি ছুরিসহ পাঁচ ছিনতাইকারীকে আটক করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ১টি ধারালো টিপ ছুরি, ৪টি ধারালো ফোল্ডিং ছুরি ও ১টি ব্যাটারিচালিত টমটম অটোরিকশা। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভোরে সদর থানা পুলিশ এ অভিযান চালায়। আটক পাঁচ ছিনতাইকারী হলেন—সমিতি পাড়ার আলী হোসেনের ছেলে মো. সাহেদ হোসেন (১৮), একই এলাকার নুর নবীর ছেলে মো. রহিম (১৯), মোক্তার আহমদের ছেলে মো. রাকিব (১৯), চকরিয়া ঢেমুশিয়ার নুর নবীর ছেলে শহীদ হোসাইন (২৫) ও মহেশখালীর কুতুবজোম চরপাড়ার নবাব সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. আব্দুর রহিম (১৬)। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান বলেন, কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সদর থানা পুলিশের অভিযানে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রেকর্ড করে আদালতের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি সম্প্রতি সময়ে যে সকল অস্ত্রবাজ ও ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে রিমান্ড চাওয়া হচ্ছে। যেন তাদের কঠোর জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে পুরো অপরাধী সিন্ডিকেট আইনের আওতায় আনা যায়।

© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি