1. abukowsarmithu@gmail.com : abuko wsarmithu : abuko wsarmithu
  2. admin@dainikgonotontro.com : gontadmin :
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দাবিকৃত ২০ লাখ চাঁদা না দেওয়ায় রূপগঞ্জে হত্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে রূপগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল নওগাঁর পৃথক উপজেলায় সড়কের ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে বেনাপোলে আমদনি-রপ্তানি ও পাসপোর্টযাত্রী চলাচল স্বাভাবিক দেশ বিরোধী ইসকন এর ষড়যন্ত্র বন্ধের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল লামায় বোরো ধানের বীজ পেল ১ হাজার ১৫০ কৃষক গোবিন্দগঞ্জে কিনু হত্যা কারীর ফাঁসি,জরিতদের আটকের দাবীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত। যশোরের বেনাপোল মুক্ত দিবস আজ রাউজানে তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় বাস্তবায়িত প্রদর্শনীর মাঠ দিবস চাঁপাইনবাবগঞ্জে শুরু হয়েছে দুই দিনের তথ্যমেলা

কোতোয়ালি থানা দর্জি শ্রমিক ইউনিয়নের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে- এ এম নাজিম উদ্দিন বাংলাদেশের শ্রম আইনে শ্রমিকের অধিকারের কথা সুস্পষ্ট আছে

  • প্রকাশিত : শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৪ বার পাঠ করা হয়েছে

স ম জিয়াউর রহমান, চট্টগ্রাম থেকে :

শ্রমিকেরা ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো মালিক শ্রমিকের ন্যায্য দাবি মেনে নিতেই বাধ্য হবে। যে কোন প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে প্রথমেই শ্রমিকদের অধিকার ব্যাপারে সজাগ থাকা উচিত। বাংলাদেশে একটি সংবিধান আছে, শ্রমিকের অধিকার নিয়ে শ্রম আইন আছে। কোন শ্রমিকের কি দাবি সম্পূর্ণরূপে তা উল্লেখিত আছে।

এখানে অন্যায়ভাবে কেউ আবদার করলে যেমনে টিকবে না তেমনি ভাবে পাওনা অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। সরকারি কর্মচারীদের এক ধরনের আইন ব্যক্তি মালিকানা প্রতিষ্ঠানের আরেকটি আইন ব্যক্তি মালিকানা প্রতিষ্ঠানের যে যে ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালিত করেন আপনারা আপনাদের প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকদের পাওনা সম্পর্কে অবশ্যই অবগত থাকবেন। আজকের এই সম্মেলন শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের জন্য কোতোয়ালী থানা দর্জি শ্রমিকদের জন্য। এটি একটি আনন্দ ও গৌরবময় দিন। কোতোয়ালি থানার দর্জি শ্রমিক ইউনিয়নের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় শ্রমিক সম্পাদক চট্টগ্রাম বিভাগীয় শ্রমিক দলের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এ এম নাজিম উদ্দিন প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। কোতোয়ালি থানা দর্জি শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ফরিদের সভাপতিত্বে সিনেমা প্যালেস চত্বরে । সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেনের সঞ্চালনায় প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক কাজী শেখ নুরুল্লাহ বাহার। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় শ্রমিক দলের যুগ্ম সম্পাদক এম এ বাতেন, কোতোয়ালি থানার বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, চট্টগ্রাম বিভাগীয় শ্রমিক দলের সহ-সভা নেত্রী শাহনাজ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুর রহমান মজুমদার, অর্থ সম্পাদক জসিম উদ্দিন, প্রচার সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দিক, দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক এডভোকেট ইকবাল হোসেন, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি সাবেক হকার বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল বাতেন, সদস্য মোহাম্মদ হাশেম, বাকলিয়া থানা শ্রমিক দলের সভাপতি গোলজার হোসেন লেদু মিয়া, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারেক, চট্টগ্রাম মহানগর সাংস্কৃতিক দলের সহ সম্পাদক আবু বক্কর, দেওয়ান বাজার ইউনিট বিএনপির সহ-সভাপতি দ্বিল মোহাম্মদ, রেলওয়ে শ্রমিক দলের নেতা আব্দুল লতিফ, প্রধান বক্তা কাজী শেখ নুরুল্লাহ বাহার তার বক্তব্য বলেন, সংগঠনকে সংগঠিত করার জন্য প্রতিটি কারখানায় তৃণমূল পর্যায় শ্রমিকদের সাথে পর্যায়ক্রমে শ্রমিকদের দাবি নিয়ে মত বিনিময় করতে হবে এবং শ্রমিকদেরকে আরও ঐক্যবদ্ধ সংঘটিত করে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের পতাকা তলে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য তৃণমূল পর্যায় কাজ করতে হবে। কোতোয়ালি থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন বলেন, শ্রমিকদের যে কোন দাবির প্রতি জাতীয়তাবাদী দল সহযোগিতার হাত নিয়ে আপনাদের জন্য অপেক্ষা মান। যেকোনো সময় যেকোনো দাবি নিয়ে আপনারা এগিয়ে আসলে আমরা আপনাদের পাশে অতীতের ন্যায় ভবিষ্যৎও আছি থাকবো। এই অঙ্গীকার পুনরায় ব্যর্থ করছি। ২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি নির্বাচিত হয়। দর্জি শ্রমিক দলের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দের মধ্যে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা ও পরিচয় করিয়ে দেন প্রধান অতিথি এম নাজিম উদ্দিন। কমিটির নেতৃবৃন্দ হলো যথাক্রমে-সভাপতি- মো. ফরিদ, সিনিয়র সহ সভাপতি- আকবর, সহ সভাপতি মোস্তফা, জয়নাল, কামাল, সাধারণ সম্পাদক মো. রবিউল ইসলাম, সহ সাধারণ সম্পাদক মো. আনেয়ার, যুগ্ম সম্পাদক মো. ওয়াজিদ, মো. ইকবাল, মো. সবুজ, সাংগঠনিক সম্পাদক আল আমিন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. লিটন, অর্থ সম্পাদক আব্দুল রাসেল, দপ্তর সম্পাদক মো. নুরুল হক, আইন বিষয়ক সম্পাদক মো. জাকির, ক্রীড়া সম্পাদক মো. নাজমুল, প্রচার সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর, সহ প্রচার সম্পাদক মো. জাবেদ, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো. বাবুল, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. আসিফ, মহিলা সম্পাদক সানি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

কক্সবাজারে পৃথক অভিযানে আটক ৭, এলজি ও গুলি উদ্ধার কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজার জেলা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গত এক সপ্তাহে বিপুল পরিমাণের অস্ত্র উদ্ধারসহ ৩০ জনের বেশি অপরাধীদের আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২ ডিসেম্বর) ও মঙ্গলবার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ ও বিদেশি ছুরিসহ সাতজনকে আটক করা হয়েছে। কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি টিম শহরে টহলে বের হয়। এমন সময় খুরুশকুলের ছনখোলা বাজার রোড-সাম্পানঘাটের জাহাঙ্গীর কাশেমের মাছের প্রজেক্টের সম্মুখে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সিএনজি দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়। এসময় উক্ত সিএনজি তল্লাশি করলে অস্ত্রের সন্ধান পাওয়া যায়। পাশাপাশি সিএনজিতে থাকা দুজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে, তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গাড়ি থেকে দেশীয় তৈরি দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেপ্তাররা হলেন—কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের লিংক রোড মুহুরী পাড়ার বজল কবিরের ছেলে সিএনজি চালক আব্দুর রহিম ইলিয়াস (৩৮), একই এলাকার মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে মোহাম্মদ ওসমান (৫৪)। জানা গেছে, গ্রেপ্তার আসামিরা উপকূল দিয়ে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র এনে শহরের বিভিন্ন এলাকার অপরাধীদের কাছে সরবরাহ করছিল। এদিকে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের অভিযানে বিদেশি ও দেশীয় তৈরি পাঁচটি ছুরিসহ পাঁচ ছিনতাইকারীকে আটক করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ১টি ধারালো টিপ ছুরি, ৪টি ধারালো ফোল্ডিং ছুরি ও ১টি ব্যাটারিচালিত টমটম অটোরিকশা। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভোরে সদর থানা পুলিশ এ অভিযান চালায়। আটক পাঁচ ছিনতাইকারী হলেন—সমিতি পাড়ার আলী হোসেনের ছেলে মো. সাহেদ হোসেন (১৮), একই এলাকার নুর নবীর ছেলে মো. রহিম (১৯), মোক্তার আহমদের ছেলে মো. রাকিব (১৯), চকরিয়া ঢেমুশিয়ার নুর নবীর ছেলে শহীদ হোসাইন (২৫) ও মহেশখালীর কুতুবজোম চরপাড়ার নবাব সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. আব্দুর রহিম (১৬)। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান বলেন, কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সদর থানা পুলিশের অভিযানে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রেকর্ড করে আদালতের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি সম্প্রতি সময়ে যে সকল অস্ত্রবাজ ও ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে রিমান্ড চাওয়া হচ্ছে। যেন তাদের কঠোর জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে পুরো অপরাধী সিন্ডিকেট আইনের আওতায় আনা যায়।

© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি