1. abukowsarmithu@gmail.com : abuko wsarmithu : abuko wsarmithu
  2. admin@dainikgonotontro.com : gontadmin :
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বেনাপোল ইমিগ্রেশন দিয়ে ভারতে গেলেন ইসকনের ৭৫ জন ভক্ত মিথ্যা অপপ্রচার ও ভিডিও সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ- কাদরা প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনের নিম্নমানের কাজের বিরুদ্ধে মানববন্ধন হতদরিদ্র পরিবারের প্রতিবন্ধী তিন বোন বেঁচে থাকতে চায় পুঠিয়ায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু ১১ শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ মুক্ত ১৭৪ ও পলাতক ৭০ জঙ্গিসহ ৭০০ : কারা মহাপরিদর্শক বিএনপি”র ৩১ দফা প্রচারে কেন্দ্রীয় যুবদল মদনে আনজুমান-এ-মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভাণ্ডারীর প্রস্তুতি সভা ৬ ডিসেম্বর ক্ষুদিরাম এক্কা এর মৃত্যুতে জাতীয় আদিবাসী পরিষদের শোক প্রকাশ বেনাপোল দিয়ে ৩ দিনে ১৬৪৮ ট্রাক পণ্য ও প্রায় ১২ হাজার পাসপোর্টযাত্রী চলাচল করেছে

আইনজীবী হত্যাকাণ্ড, আরও তিনজন গ্রেপ্তার, এখনো হয়নি হত্যা মামলা

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৪ বার পাঠ করা হয়েছে

মোঃহাসানুর জামান বাবু,চট্টগ্রাম।

চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে হত্যা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর হামলার ঘটনায় আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা হলেন বাবলা ধর, সজল শীল ও দুর্লভ দাস। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরের কোতোয়ালি এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ বলছে, গ্রেপ্তার তিনজনের মধ্যে দুর্লভ দাস আইনজীবী হত্যার ঘটনার সময় ধারালো অস্ত্র হাতে ছিলেন। ভিডিও ফুটেজ দেখে তাঁকে শনাক্ত করা হয়েছে।

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজ শুক্রবার দুপুরে মিডিয়া কে বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর হামলার ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে একজন আইনজীবী হত্যায় অংশ নিয়েছিলেন। ঘটনার সময় তাঁর হাতে ধারালো অস্ত্র ছিল। গ্রেপ্তার তিনজনকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর হামলার মামলায় আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে গ্রেপ্তার আসামির সংখ্যা দাঁড়াল ৩৮। এর মধ্যে হত্যায় জড়িত ছিলেন নয়জন।
ওসি আরও বলেন, আইনজীবী হত্যার ঘটনায় তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো মামলা হয়নি থানায়। তবে মামলা করতে আসার কথা রয়েছে।

পুলিশ বলেছে, আইনজীবীকে খুনের ঘটনায় ২৫ থেকে ৩০ জন অংশ নেন। কোপানোয় অংশ নেন চারজন। ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজ দেখে পুলিশ ইতিমধ্যে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর হয়। এরপর তাঁকে কারাগারে পাঠানোর জন্য প্রিজন ভ্যানে তোলা হলে বাধা দেন তাঁর অনুসারীরা। তাঁরা প্রিজন ভ্যান আটকে বিক্ষোভ শুরু করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

কক্সবাজারে পৃথক অভিযানে আটক ৭, এলজি ও গুলি উদ্ধার কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজার জেলা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গত এক সপ্তাহে বিপুল পরিমাণের অস্ত্র উদ্ধারসহ ৩০ জনের বেশি অপরাধীদের আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২ ডিসেম্বর) ও মঙ্গলবার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ ও বিদেশি ছুরিসহ সাতজনকে আটক করা হয়েছে। কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি টিম শহরে টহলে বের হয়। এমন সময় খুরুশকুলের ছনখোলা বাজার রোড-সাম্পানঘাটের জাহাঙ্গীর কাশেমের মাছের প্রজেক্টের সম্মুখে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সিএনজি দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়। এসময় উক্ত সিএনজি তল্লাশি করলে অস্ত্রের সন্ধান পাওয়া যায়। পাশাপাশি সিএনজিতে থাকা দুজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে, তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গাড়ি থেকে দেশীয় তৈরি দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেপ্তাররা হলেন—কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের লিংক রোড মুহুরী পাড়ার বজল কবিরের ছেলে সিএনজি চালক আব্দুর রহিম ইলিয়াস (৩৮), একই এলাকার মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে মোহাম্মদ ওসমান (৫৪)। জানা গেছে, গ্রেপ্তার আসামিরা উপকূল দিয়ে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র এনে শহরের বিভিন্ন এলাকার অপরাধীদের কাছে সরবরাহ করছিল। এদিকে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের অভিযানে বিদেশি ও দেশীয় তৈরি পাঁচটি ছুরিসহ পাঁচ ছিনতাইকারীকে আটক করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ১টি ধারালো টিপ ছুরি, ৪টি ধারালো ফোল্ডিং ছুরি ও ১টি ব্যাটারিচালিত টমটম অটোরিকশা। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভোরে সদর থানা পুলিশ এ অভিযান চালায়। আটক পাঁচ ছিনতাইকারী হলেন—সমিতি পাড়ার আলী হোসেনের ছেলে মো. সাহেদ হোসেন (১৮), একই এলাকার নুর নবীর ছেলে মো. রহিম (১৯), মোক্তার আহমদের ছেলে মো. রাকিব (১৯), চকরিয়া ঢেমুশিয়ার নুর নবীর ছেলে শহীদ হোসাইন (২৫) ও মহেশখালীর কুতুবজোম চরপাড়ার নবাব সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. আব্দুর রহিম (১৬)। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান বলেন, কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সদর থানা পুলিশের অভিযানে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রেকর্ড করে আদালতের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি সম্প্রতি সময়ে যে সকল অস্ত্রবাজ ও ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে রিমান্ড চাওয়া হচ্ছে। যেন তাদের কঠোর জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে পুরো অপরাধী সিন্ডিকেট আইনের আওতায় আনা যায়।

© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি