1. abukowsarmithu@gmail.com : abuko wsarmithu : abuko wsarmithu
  2. admin@dainikgonotontro.com : gontadmin :
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
যুবদলের পক্ষ থেকে ২০২৫ কর্মীসভা অনুষ্ঠিত নড়াগাতীতে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে দুর্ধর্ষ ডাকাতি  গণঅভ্যুত্থানে নিহত দুই শহীদ শ্রমিক পরিবারের পাশে শ্রমিক দল জমির মালিককে বাদ দিয়ে সাধারণ কৃষকের বিরুদ্ধে মামলার অভিযোগ ভূমি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বগুড়া’র শেরপুর সরকারি কলেজে সরস্বতী পূজা নওগাঁয় অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত ধর্ষক আটক নওগাঁয় ৩০ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও গুণীজনদের সম্মাননা শিবির ক্যাডার ছোট সাজ্জাদের সহযোগী জাবেদের বেপরোয়া চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ! কোয়েপাড়া উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে বক্তারা শিক্ষার্থীরা দেশের আলোকিত ভবিষ্যতের রূপকার শার্শায় গড়ে উঠেছে পুষ্টি নিরাপত্তায় মডেল বাগান

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প।

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৫৭ বার পাঠ করা হয়েছে

মোঃ শিহাব উদ্দিন গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প। আজ থেকে ১০ বছর আগেও কাশিয়ানী উপজেলার মহেশপুর ইউনিয়নের শিবগাতি, মহেশপুর ও ব্যাসপুর গ্রামের প্রায় ৩০ টি পরিবার মৃৎশিল্পের সাথে জড়িত ছিল। উপজেলায় বসবাসরত মৃৎ শিল্পীরা মাটির হাড়ি, কলস,বাচ্চাদের খেলনা, মাটির বড় পাত্র বা মটকা,পিঠা তৈরির ছাঁচ সহ সাধারণ মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় গৃহস্থালি জিনিস তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করত। মাটির তৈরি জিনিস পত্র যেমন পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয় তেমনি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কালের পরিক্রমায় প্লাস্টিক ও সিরামিক্স এর অধিক্যে মাটির তৈরি তৈজসপত্র আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। বাপ দাদার পেশা হিসেবে যারা আজ মৃৎ শিল্পের সাথে জড়িত আছে তারাও আজ মৃৎশিল্প থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। শিবগাতি গ্রামে শিল্পের সাথে জড়িত তারা পদ পাল( ৬১) জানান আমি
৩৫ বছর ধরে মাটির হাড়ি পাতিল তৈরি করে আসছি।উচচ দ্রব্যমূল্যের যুগে স্বল্প আয় কোনরকম চলছি।মাটির জিনিস বিক্রি যা আয় হয় তা দিয়ে সংসার চালানো দায়।তাই বাধ্য হয়েই সন্তানরা অন্য পেশায় চলে যাচ্ছে। আমার
১ছেলে স্বর্ণকার ও এক
মেয়ে বিয়ে দিয়েছি।স্ত্রী অনিতা পাল আমার সাথে এ কাজে সহযোগিতা করেন।

একই গ্রামের মৃৎশিল্পি সুবল পাল ২০ বছর ধরে এ পেশার সাথে জড়িত। তিনি বলেন আমি মাটির জিনিসের পাশাপাশি
মেলা প্রার্বনে খেলনা তৈরি করে বিক্রি করে আসছি।
মহেশপুর গ্রামের তপন পাল জানান মৃৎশিল্প আমার বাপ দাদার পেশা হলে ও বর্তমানে শুধুমাত্র পূজা উপলক্ষে প্রতিমা গড়ে জীবিকা নির্বাহ করি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি