বন্দর প্রতিনিধি,
নারায়ণগঞ্জ বন্দর চিতাশাল স্বল্পের চক এলাকার বন্দর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মৃত নুরুল ইসলাম মিয়ার বোনের সম্পত্তি ক্রয় করেন । একই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা মলিক শাহিদা বেগম (স্বামী আব্দুল মালেক) । স্বৈরাচার ফ্যসিবাদী গনহত্যাকারী শেখ হাসিনার শাসনামলে আওয়ামী লীগের গডফাদার সাবেক
সাংসদ স্ব-ঘোষিত বড় মাস্তান বোরকা শামীমের ছত্রছাঁয়ায় মৃত নুরুল ইসলাম মিয়ার ছেলে আমিনুল ইসলাম রাসেল ও তার বেপোরোয়া সন্ত্রাসবাহিনী নিয়ে ক্রয় সূত্রে জমির বর্তমান মলিক শাহিদা বেগম (স্বামী আব্দুল মালেক) ও তার পরিবারের ওপর হামলা চালায় ও তাদেরকে স্ব-পরিবারে প্রাণ নাশের হুমকি দেন আওয়ামী দুর্দষ ক্যডার রাসেল ।
এছাড়া ও স্থানীয় গোপন সূত্রে জানা যায়, বিগত ফ্যসিবাদী গনহত্যাকারী শেখ হাসিনার শাসনামলে বন্দর চিতাশাল স্বপ্লের চক এলাকার ত্রাসের সমরাজ্য গড়ে তোলেন রাসেল এবং বিভিন্ন অন্যায় অপরাধের সাথে জড়িত ছিলেন ও তার নেতৃত্বে পরিচালিত হত একাধিক কিশোরগ্যাং এই সব সন্ত্রাসি বাহিনীর মাধ্যমে তিনি বন্দর এলাকায় চিতাশাল স্বল্পের চক এলকায় চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী তান্ডব চালান তার এসব কর্মকান্ডের ভয়ে প্রতিবাদ করতে সাহস পায়নি এলাকাবাসি।
তবে বোরকা শামীমের ছত্রছায়ায় রাসেল কতটা ভয়ংকর তা প্রকাশ্যে আসে ১৯ জুলাই তখন বৈষম্য বিরোধী আন্দোলের সময় আওয়ামী লীগের একজন সংক্রিয় কর্মী হিসেবে শান্তি সমাবেশের নামে ছাত্রদের উপর প্রকাশ্যে হামলা ও নির্যাতন চালায়।
তবে ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার গনঅভ্যুথানে হাসিনার বিড়ালের মত দিল্লীতে পালিয়ে যাওয়ার মধ্য দিয়ে আওয়ামী দুঃশাসনের পতন নিশ্চিত হলেও এখনও সন্ত্রাসী রাসেলদের মতো আওয়ামী প্রেতআত্মাদের পতন নিশ্চিত করতে ব্যর্থ প্রশাসন।
এরই ফলপ্রসূ হিসেবে আমিনুল ইসলাম রাসেল জমির বর্তমান জমির মালেক শাহিদা বেগম এর স্বামী আব্দুল মালেক কে হত্যার হুমকী দেন। আব্দুল মালেক ও তার পরিবারের জীবনের নিরাপত্তার জন্য বন্দর থানায় শাহিদা বেগম বাদী হয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন । অভিযোগ পত্রে আব্দুল মালেক ও তার পরিবার কে হত্যা করা হুমকী প্রদান ও আওয়ামীলীগের আমলে অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে নানা ধরনের হুমকী ধামকী ও ভয়ভীতি দেখিয়ে শাহিদা বেগমের পরিবার থেকে জোরপূর্বক ১০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন ।
বর্তমানে শাহিদা বেগম তার ক্রয়কৃত জমি থেকে এস এ দাগ নং ৪২ আর এস দাগ নং ৭০ তাদের ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ৪ শতাংশ জমি বিক্রি করার চেষ্টা করে সে অবস্থায় ৬জানুয়ারী (সোমবার) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় আব্দুল মালেকের একজন পরিচিত ব্যক্তি দ্বারা জমি সংক্রান্ত বিষয়ে আমিনুল ইসলাম রাসেলের সাথে যোগাযোগ করতে ফোন করলে রাসেল অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করে। ও তার দাবী যদি শাহিদা বেগম জমি বিক্রি করে তাহলে রাসেল কে ২০ লাখ টাকা চাদাঁ দিতে হবে। দাবিকৃত চাঁদা না দিলে রাসেল তাদের জমি বিক্রি করতে দিবে না অথবা কোনা প্রকার বাড়াবাড়ি করলে প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করেন।
ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি প্রশাসন জেনো এ সমস্ত আওয়ামী দোষর রাসেলের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা নেন।
dinislam4618@gmail.com
আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দেয়া হোক।