1. abukowsarmithu@gmail.com : abuko wsarmithu : abuko wsarmithu
  2. admin@dainikgonotontro.com : gontadmin :
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০১:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নারায়ণগঞ্জে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা: বিএসটিআই আইন লঙ্ঘনে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা দীর্ঘদিন যাবত সাইবার নিরাপত্তায় কাজ করে যাচ্ছেন আড়াইহাজারের তানজিদ আহমেদ রূপগঞ্জে ভাতিজার ইটের আঘাতে চাচার মৃত্যু দিনাজপুরে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কর্মসংস্থান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে সচেতনতামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত টানা ৫ দিন কাস্টমস কর্মকর্তাদের ‘কলম বিরতি’র পর আবারো কাজ শুরু হয়েছে নরসিংদীর ওয়ান শুটার ও গুলি সুইচ গিয়ার চাকু সহ গ্রেফতার ১ সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামীলীগের দোসর  ভূমিদস্যু জালাল ফের বেপরোয়া দিনাজপুরে ডিএনসি-র অভিযানে ১০০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ আটক-১ দিনাজপুরে বিএসটিআইয়ের আয়োজনে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস পালিত বিয়ের প্রলোভনে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

নারায়ণগঞ্জে ভুয়া কাগজে জমি দখল

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৯৯ বার পাঠ করা হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানার কদমতলী খালপাড় এলাকায় ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে ৮৮ শতকয জমি দখলে রাখার অভিযোগ উঠেছে। মামলার পর দখল নিয়ে হামলা মামলার স্বীকার হওয়ায় আতঙ্কে প্রকৃত জমির মালিকরা।

 

এ নিয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। জমির কাগজপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, নারায়ণগঞ্জ থানা ও সাব রেজিস্ট্রি অফিস নারায়ণগঞ্জ অধীন সিদ্ধিরগঞ্জ মৌজাস্থিত খতিয়ান নং সিএস ৬৭৭, এসএ, ৯১৬  দাগে ৮৮ শতাংশ সম্পত্তিতে সিএস পর্চায় জোত স্বত্বে মালিক ও দখলদার  ছিলেন আহলাদি প্রধান।

অন্তে আহলাদি প্রধান এর নামে সি,এস পর্চায় জোতের কলামে লিপি হয়ে চূড়ান্ত রূপে প্রচারিত প্রকাশিত হয়।

বর্ণিত প্রকারে আহলাদি প্রধান অত্র নালিশা ভূমিতে মালিক ও ভোগ দখলদার থাকা অবস্থায় দুই পুত্র

দুধু প্রধান ও ওহাদ প্রধানকে  ওয়ারিশ রাখিয়া যান। পরবর্তীতে ওহাদ প্রধান মৃত্যুকালে সাইজ উদ্দিনকে একমাত্র  ওয়ারিশ রাখিয়া যান।

দুধু প্রধান ও সাইজদ্দিন প্রধান এর নামে সিএস পর্চার দখলের কলামে প্রত্যেকে নামে ৮আনা হিস্যা লিপি হয়।  অন্তে দুধু প্রধান নিঃসন্তান অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। সাইজউদ্দিন প্রধান পিতার এবং চাচার ওয়ারিশ সূত্রে ৮৮ শতাংশে মালিক ও ভোগ দখলদার  থাকাবস্থায় চাষাবাদ করিয়া মালিক ও দখলদার থাকাবস্থায়  মৈজদ্দিনকে একমাত্র পুত্র ওয়ারিশ রাখিয়া যান এবং মৈজদ্দিন প্রধানের নামে এসএ পর্চা লিপিবদ্ধ হয়। মৈজদ্দিন প্রধান চাষাবাদ করিয়া এবং নিজ নামে খাজনা দিয়া রসিদ গ্রহণ করিয়া নালিশা ভূমিতে মালিক ও ভোগ দখল থাকাবস্থায় মৃত্যুকালে জয়নাল আবেদীন ও ওয়াকিল গংদের ওয়ারিশ রাখিয়া যান।

 

কতিপয় অসাধু লোক আরএস জরিপ আগত হলে জরিপ কর্মকর্তাদের যোগশাজসে ভূয়া রেকর্ড বানিয়ে প্রকৃত মালিকদের জমির মালিকানা থেকে বঞ্চিত করার উদ্দেশ্যে প্রকৃত মালিকদের না জানিয়ে এবং তাদেরকে ওয়াকিবহাল না করে তাদের অজ্ঞাতসারে  গোপনে অসাধু দালাল চক্রের সহায়তায় উক্ত দাগের ভুমি আত্মসাৎ ও ক্রয়-বিক্রয় এর পায়তারা  শুরু করেন। যাদের মধ্যে জনৈক আক্তার অন্যতম বলে জানান ভুক্তভোগীরা।

 

বিগত ০৭/০৮ বছর পূর্বে  দখলীয় ভূমিতে ভূয়া দলিল ও ভূয়া রেকর্ড বানিয়ে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করতে গেলে বৈধ মালিক জয়নার আবেদীন ও ওয়াকিল গং বাঁধা প্রদান করেন।  অবৈধ দখলদারগণ ফ্যাসিস্ট  আওয়ামী বাকশালী সরকারের মদদপুষ্ট হওয়ায় এবং তাদের লেলিয়ে দেওয়া গুন্ডা মাস্তান ও পেশীশক্তির বলে বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে জয়নাল আবেদীন ও ওয়াকিল গংদের তাদের নিজস্ব সম্পত্তিতে যেতে বাঁধা প্রদান করে এবং জোর জবরদস্তি করে সামান্য কিছু অংশে অবৈধ বসতি  নির্মাণ করে। তখন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নিকট বারংবার ধরণা দিয়েও কোন প্রতিকার পাওয়া যায়নি।  অবৈধ দখলদাররা ক্ষমতাসীন আওয়ামী বাকশালী সরকারের প্রভাবশালী ও ক্ষমতাবান হওয়ায় প্রশাসন নির্বিকার ছিলো। যতবারই ভূমির কিছু অংশে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণে বাঁধা দেওয়া হতো ততবারই যুবলীগ সন্ত্রাসী খায়রুল ও তার স্ত্রী পারুল বেগমের নেতৃত্বে  ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগ এর লোকজন বিভিন্ন আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়তো।

৯ এপ্রিল বুধবার আমি জয়নাল আবেদীন ও আমার অংশীদারগণ আমাদের বৈধ  মালিকানার দখলিয় সম্পত্তির  স্থানের স্থাপনা বিহীন  খালি জায়গার আমাদের নামের সাইনবোর্ড লাগাতে গেলে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সন্ত্রাসী আক্তার ও খাইরুলের স্ত্রী পারুল বেগম ও রুবিনার নেতৃত্বে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আমাদের উপর অতর্কিতে হামলা চালায়। এলাকাবাসী ও স্থানীয় লোকজন তাদেরকে বাঁধা প্রদান করেন এবং তাদের সহায়তায় ও সহযোগিতায় আমরা প্রাণে রক্ষা পাই। আওয়ামীলীগ নেতা খাইরুল নেপথ্যে থেকে এবং তার নির্দেশেই  আক্তার, পারুল ও রবিনা বেগম তারা নিজেরাই হামলা করে উল্টো জয়নাল আবেদীন গংদের নামে দোষ চাপাতে অপচেষ্টা চালায় এবং মিথ্যা ও বানোয়াটয় মামলা করার জন্য থানায় ধরনা দেয়।

 

জয়নাল আবেদীন ও ওয়াকিল গং আমরা জমির বৈধ মালিক। আমরা জমির বৈধ মালিক হয়েও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সন্ত্রাসী ও তাদের পেশীশক্তির কারণে আমাদের স্থাপনায় আমরা যেতে পারিনি।  এই ফ্যাসিস্ট  আওয়ামী সন্ত্রাসীরা গুম হত্যার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন  সময় বিভিন্নভাবে নাজেহাল করে আমাদের বৈধ সম্পত্তির সামান্য  কিছু অংশ দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করে। আমরা জানতে চাই এই  আওয়ামী- বাকশালী সন্ত্রাসী খায়রুল ও পারুল বেগমের শক্তির উৎস কোথায়? বছরের পর বছর সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করেও এখনো প্রশাসনের নাকের ডগায় কিভাবে তারা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ায়? কিসের এবং কাদের খুঁটির জোরে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করেও তারা প্রকাশ্যে  বিচরণ করে? ভুক্তভোগী এবং এলাকার সাধারণ মানুষ তাদের এহেন আচরণে এবং সন্ত্রাসী  কর্মকান্ডের কারণে  ক্ষিপ্ত হয়ে উঠছে। অতিদ্রুত এই সকল ভূমি খেকো আওয়ামী সন্ত্রাসীদের জরুরী ভিত্তিতে আইনের আওতায় আনা প্রয়োজন বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগী পরিবার।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি