1. abukowsarmithu@gmail.com : abuko wsarmithu : abuko wsarmithu
  2. admin@dainikgonotontro.com : gontadmin :
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নওগাঁর পৃথক উপজেলায় সড়কের ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে বেনাপোলে আমদনি-রপ্তানি ও পাসপোর্টযাত্রী চলাচল স্বাভাবিক দেশ বিরোধী ইসকন এর ষড়যন্ত্র বন্ধের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল লামায় বোরো ধানের বীজ পেল ১ হাজার ১৫০ কৃষক গোবিন্দগঞ্জে কিনু হত্যা কারীর ফাঁসি,জরিতদের আটকের দাবীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত। যশোরের বেনাপোল মুক্ত দিবস আজ রাউজানে তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় বাস্তবায়িত প্রদর্শনীর মাঠ দিবস চাঁপাইনবাবগঞ্জে শুরু হয়েছে দুই দিনের তথ্যমেলা আদিবাসী ছাত্র পরিষদের সাথে নবনিযুক্ত পরিচালক এর সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় গোপালগঞ্জের জায়গা জমি দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী–র‍্যাব ও পুলিশ

প্রভাব খাটিয়ে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়কের বিরুদ্ধে মসজিদ কমিটির সভাপতি হওয়ার অভিযোগ

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২৯ বার পাঠ করা হয়েছে

মোহাম্মদ আবু নাছের, নোয়াখালী :

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নুরুল আলম সিকদারের বিরুদ্ধে দলের প্রভাব খাটিয়ে ফ্যাসিস্ট কায়দায় বসুরহাট কেন্দ্রীয় মসজিদের পরিচালনা কমিটির সভাপতি হওয়ার অভিযোগ উঠেছে।  

গত মঙ্গলবার ২৯ অক্টোবর রাতে এমন অভিযোগ করেন খোদ নবঘোষিত কোম্পানীগঞ্জ বসুরহাট কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ কমিটির সহসভাপতি ও জেলা বিএনপির সদস্য মো.রফিক উল্যাহ। এর আগে, গত সোমবার ২৮ অক্টোবর বিকেলে এই মসজিদ কমিটি ঘোষণা করা হয়।  

পরে একই দিন রাত ফোনে ৮টার দিকে জেলা বিএনপির সদস্য মো.রফিক উল্যাহ তার নিজের ফেসবুক আইডি থেকে ঘোষিত কমিটিকে ফ্যাসিস্ট কায়দায় গঠন করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে লিখেন, এই কমিটিতে তিনি সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনে আগ্রহী নই। উপজেলা বিএনপির আহ্বায়কের বিরুদ্ধে জেলা বিএনপি নেতার এমন স্ট্যাটাসে এলাকা জুড়ে তোলপাড় চলছে। এ নিয়ে স্থানীয়দের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া বিরাজ করছে। বিষয়টি টক অব দ্যা কোম্পানীগঞ্জ-এ পরিণত হয়েছে।        

বিএনপি নেতা রফিক ফেসবুক পোস্টে আরও লিখেন,বসুরহাট কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের মুসুল্লীদের মতামতকে উপেক্ষা করে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নূরুল আলম শিকদার মসজিদ কমিটির সভাপতি হয়। একই সাথে ফ্যাসিস্ট মির্জার দোসর জসীম উদ্দিনকে সেক্রেটারি করে। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মাহমুদুর রহমান রিপন গত সোমবার ২৮ অক্টোবর বাদ আছর বসুরহাট কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে এই কমিটি ঘোষণা করে। কমিটিতে আমাকে সিনিয়র সহ-সভাপতি করে । ফ্যাসিস্ট কায়দায় গঠিত কমিটিতে আমি সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনে আগ্রহী নই। আমি সম্মানিত মুসুল্লিদের সাথে থেকে মসজিদের সার্বিক কার্যক্রমে আগ্রহী।  

যোগাযোগ করা হলে নোয়াখালী জেলা বিএনপির সদস্য মো.রফিক উল্যাহ ফেসবুক স্ট্যাটাস দেয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, হাজার হাজার মসু্ল্লির মতামতকে উপেক্ষা করে বল প্রয়োগ করে যে কমিটি দেয় তা অবশ্যই ফ্যাসিস্ট।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি অভিযোগ করে বলেন, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব মাহমুদুর রহমান রিপন প্রভাব খাটিয়ে এই কমিটি দেন। এই মসজিদে শুক্রবারে জুমার নামাজে ১৫-২০ হাজার মুসল্লি হয়। নতুন কমিটির সভাপতি বসুরহাট কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের মুসল্লি নয়।    

বিএনপি নেতা রফিক অভিযোগ করে আরও বলেন, আমার পোস্ট যদি মিথ্যা হয়। আমি যেহেতু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছি দল আমার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ও আইনী ব্যবস্থা নিবে। আপনারা তদন্ত করে দেখেন। উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক সিকদারের বাড়ি এই মসজিদ থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে। উনাকে ওখান থেকে এসে এখানে কেন মসজিদ কমিটির সভাপতি হতে হবে। বসুরহাট পৌরসভা একটি প্রথম শ্রেণির পৌরসভা। এখানে হাজার হাজার লোক আছে। কেন তাদেরকে বাদ দিয়ে আমাদের জোরপূর্বক করতে হবে।

সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও সাবেক বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের মির্জার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, এটা তাদের এলাকা। এখানে গত ১৭-১৮ বছর তৃণমূলের কর্মিরা অনেক নিগৃহীত নির্যাতিত হয়েছে। আমরা বসুরহাট এলাকায় ব্যবসা করি। আমরা কত রকমের হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। ফ্যাসিস্ট কায়দায় যদি আমরাও দলখ করি। কেন মানব? তারা দলের নাম বিক্রি করতেছে। দলের দায়িত্বশীল হিসেবে তারা দায়িত্বশীল আচরণ করে নাই। বসুরহাট বাজারের ব্যবসায়ীরা এবং মুসল্লিরা এটা মনে করে। অন্যায়টা বড় হওয়ায় প্রতিবাদটা আমাকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে করতে হয়েছে। তারা উপজেলার শীর্ষ নেতা অন্যরা ভয়ে প্রতিবাদ করবেনা। বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাদের পদ পদবীর ভয় আছে। আমার দলীয় পদ তাদের কাছে নেই। তারা চাইলেও আমার বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতে পারবেনা। আমার জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ আমার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে। আর আমি দোষী সাব্যস্ত হলে সিনিয়র নেতৃবৃন্দ ব্যবস্থা নেক। এতে আমার কোনো আপত্তি থাকবেনা।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মাহমুদুর রহমান রিপন বলেন, সকলের অনুরোধে উপজেলা বিএনপি, জামায়াত ও ব্যবসায়ীদের সাথে আলোচনা করে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। ওনার মনঃপূত হয়নি এজন্য তিনি পদত্যাগ করছে।  এটা তার ব্যাপার।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নুরুল আলম সিকদার বলেন, দলীয় দৃষ্টি ভঙ্গি থেকে কোন কমিটি করা হয়নি। আমাকে যে সভাপতি করবে এটা আমি জানতাম না। এর আগে, আওয়ামী লীগের লোকজন ও বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের মির্জা জীবনে কোন দিন মসজিদে বসে কমিটি করে নাই। মির্জার অফিস থেকে একটি কমিটি করে পাঠানো হতো,ইমাম সাহেব নামাজ শেষে কমিটি পড়ে শুনিয়ে দিতেন। গত তিন মাস যাবত মসজিদের কার্যক্রম অনেকটা চলছে না। কেউ দায়িত্ব নিচ্ছেনা।  পরে এখানে ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি,জামায়াতের পৌর আমির ও বাজারের ব্যবসায়ীরা ও মুসল্লিদের সাথে পরামর্শ করে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে বিএনপির আহ্বায়ক হিসেবে এখানে সভাপতি করা হয়নি।  আমি এই মসজিদের নিজে একজন মুসল্লি। যেহেতু আমরা বাজারের ওপর থাকি, এই মসজিদেই আমরা নামাজ পড়ি। আছরের নামাজের পরে ৩০০-৪০০ লোকের উপস্থিতিতে কমিটি ঘোষণা করা হয়। যেহেতু রফিক বিরোধীতা করতে পারছে সেহেতু এটি ফ্যাসিস্ট আকার হয় না। আমি নিজে তার স্ট্যাটাসে লাইক দিয়েছি।                

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

কক্সবাজারে পৃথক অভিযানে আটক ৭, এলজি ও গুলি উদ্ধার কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজার জেলা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গত এক সপ্তাহে বিপুল পরিমাণের অস্ত্র উদ্ধারসহ ৩০ জনের বেশি অপরাধীদের আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২ ডিসেম্বর) ও মঙ্গলবার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ ও বিদেশি ছুরিসহ সাতজনকে আটক করা হয়েছে। কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি টিম শহরে টহলে বের হয়। এমন সময় খুরুশকুলের ছনখোলা বাজার রোড-সাম্পানঘাটের জাহাঙ্গীর কাশেমের মাছের প্রজেক্টের সম্মুখে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সিএনজি দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়। এসময় উক্ত সিএনজি তল্লাশি করলে অস্ত্রের সন্ধান পাওয়া যায়। পাশাপাশি সিএনজিতে থাকা দুজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে, তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গাড়ি থেকে দেশীয় তৈরি দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেপ্তাররা হলেন—কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের লিংক রোড মুহুরী পাড়ার বজল কবিরের ছেলে সিএনজি চালক আব্দুর রহিম ইলিয়াস (৩৮), একই এলাকার মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে মোহাম্মদ ওসমান (৫৪)। জানা গেছে, গ্রেপ্তার আসামিরা উপকূল দিয়ে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র এনে শহরের বিভিন্ন এলাকার অপরাধীদের কাছে সরবরাহ করছিল। এদিকে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের অভিযানে বিদেশি ও দেশীয় তৈরি পাঁচটি ছুরিসহ পাঁচ ছিনতাইকারীকে আটক করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ১টি ধারালো টিপ ছুরি, ৪টি ধারালো ফোল্ডিং ছুরি ও ১টি ব্যাটারিচালিত টমটম অটোরিকশা। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভোরে সদর থানা পুলিশ এ অভিযান চালায়। আটক পাঁচ ছিনতাইকারী হলেন—সমিতি পাড়ার আলী হোসেনের ছেলে মো. সাহেদ হোসেন (১৮), একই এলাকার নুর নবীর ছেলে মো. রহিম (১৯), মোক্তার আহমদের ছেলে মো. রাকিব (১৯), চকরিয়া ঢেমুশিয়ার নুর নবীর ছেলে শহীদ হোসাইন (২৫) ও মহেশখালীর কুতুবজোম চরপাড়ার নবাব সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. আব্দুর রহিম (১৬)। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান বলেন, কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সদর থানা পুলিশের অভিযানে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রেকর্ড করে আদালতের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি সম্প্রতি সময়ে যে সকল অস্ত্রবাজ ও ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে রিমান্ড চাওয়া হচ্ছে। যেন তাদের কঠোর জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে পুরো অপরাধী সিন্ডিকেট আইনের আওতায় আনা যায়।

কক্সবাজারে পৃথক অভিযানে আটক ৭, এলজি ও গুলি উদ্ধার কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজার জেলা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গত এক সপ্তাহে বিপুল পরিমাণের অস্ত্র উদ্ধারসহ ৩০ জনের বেশি অপরাধীদের আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২ ডিসেম্বর) ও মঙ্গলবার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ ও বিদেশি ছুরিসহ সাতজনকে আটক করা হয়েছে। কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি টিম শহরে টহলে বের হয়। এমন সময় খুরুশকুলের ছনখোলা বাজার রোড-সাম্পানঘাটের জাহাঙ্গীর কাশেমের মাছের প্রজেক্টের সম্মুখে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সিএনজি দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়। এসময় উক্ত সিএনজি তল্লাশি করলে অস্ত্রের সন্ধান পাওয়া যায়। পাশাপাশি সিএনজিতে থাকা দুজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে, তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গাড়ি থেকে দেশীয় তৈরি দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেপ্তাররা হলেন—কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের লিংক রোড মুহুরী পাড়ার বজল কবিরের ছেলে সিএনজি চালক আব্দুর রহিম ইলিয়াস (৩৮), একই এলাকার মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে মোহাম্মদ ওসমান (৫৪)। জানা গেছে, গ্রেপ্তার আসামিরা উপকূল দিয়ে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র এনে শহরের বিভিন্ন এলাকার অপরাধীদের কাছে সরবরাহ করছিল। এদিকে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের অভিযানে বিদেশি ও দেশীয় তৈরি পাঁচটি ছুরিসহ পাঁচ ছিনতাইকারীকে আটক করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ১টি ধারালো টিপ ছুরি, ৪টি ধারালো ফোল্ডিং ছুরি ও ১টি ব্যাটারিচালিত টমটম অটোরিকশা। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভোরে সদর থানা পুলিশ এ অভিযান চালায়। আটক পাঁচ ছিনতাইকারী হলেন—সমিতি পাড়ার আলী হোসেনের ছেলে মো. সাহেদ হোসেন (১৮), একই এলাকার নুর নবীর ছেলে মো. রহিম (১৯), মোক্তার আহমদের ছেলে মো. রাকিব (১৯), চকরিয়া ঢেমুশিয়ার নুর নবীর ছেলে শহীদ হোসাইন (২৫) ও মহেশখালীর কুতুবজোম চরপাড়ার নবাব সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. আব্দুর রহিম (১৬)। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান বলেন, কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সদর থানা পুলিশের অভিযানে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রেকর্ড করে আদালতের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি সম্প্রতি সময়ে যে সকল অস্ত্রবাজ ও ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে রিমান্ড চাওয়া হচ্ছে। যেন তাদের কঠোর জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে পুরো অপরাধী সিন্ডিকেট আইনের আওতায় আনা যায়।

© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি