1. abukowsarmithu@gmail.com : abuko wsarmithu : abuko wsarmithu
  2. admin@dainikgonotontro.com : gontadmin :
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বেনাপোল ইমিগ্রেশন দিয়ে ভারতে গেলেন ইসকনের ৭৫ জন ভক্ত মিথ্যা অপপ্রচার ও ভিডিও সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ- কাদরা প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনের নিম্নমানের কাজের বিরুদ্ধে মানববন্ধন হতদরিদ্র পরিবারের প্রতিবন্ধী তিন বোন বেঁচে থাকতে চায় পুঠিয়ায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু ১১ শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ মুক্ত ১৭৪ ও পলাতক ৭০ জঙ্গিসহ ৭০০ : কারা মহাপরিদর্শক বিএনপি”র ৩১ দফা প্রচারে কেন্দ্রীয় যুবদল মদনে আনজুমান-এ-মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভাণ্ডারীর প্রস্তুতি সভা ৬ ডিসেম্বর ক্ষুদিরাম এক্কা এর মৃত্যুতে জাতীয় আদিবাসী পরিষদের শোক প্রকাশ বেনাপোল দিয়ে ৩ দিনে ১৬৪৮ ট্রাক পণ্য ও প্রায় ১২ হাজার পাসপোর্টযাত্রী চলাচল করেছে

সেনবাগে রাজু’র চিকিৎসার জন্য দানের সংগ্রহকৃত অর্থের চেক বিতরণ

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪
  • ২৬ বার পাঠ করা হয়েছে

মোহাম্মদ আবু নাছের, ব্যুরো চীফ নোয়াখালী :

২০১১ ব্যাচের রাজু’র কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ায় তার ব্যাচের বন্ধুরা সেনবাগ সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯৬ ব্যাচ থেকে ২০২৪ ব্যাচের ছাত্রদের অংশগ্রহনে রাজু’র চিকিৎসার ব্যয় নির্বাহের জন্য অর্থ সংগ্রহ করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর ) বিকেলে সেনবাগ সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রদের আয়োজনে প্রথমে নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কক্ষে রাজু’র চিকিৎসার ব্যয় নির্বাহের জন্য বিগত এক মাস ধরে সংগ্রহকৃত অর্থের চেক রাজু’র বড় ভাই সুমন ও সাজু’র হাতে তুলে দেন, সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মহিউদ্দিন।

চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মহিউদ্দিন বলেন, রাজু’র কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ায় সেনবাগ সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের তার ১১ ব্যাচের বন্ধুরাসহ সেনবাগ সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রদের ও এলাকার দানবীরদের অংশগ্রহণমূলক দানের সম্মিলিত অর্থ ১৭লক্ষ ১৯হাজার ৩৭টাকার তহবিল সংগৃহীত হওয়ার বিরল দৃষ্টান্তের নজির স্থাপিত হয়েছে।

পরে সেনবাগ সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মিলনায়তনে রাজু’র চিকিৎসার ব্যয় নির্বাহের জন্য সংগৃহীত অর্থের চেক বিতরণ আলোচনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

উক্ত অনুষ্ঠানে ৯৪ ব্যাচের মো: শহীদুল্লাহ্ মিন্টু’র সভাপতিত্বে সঞ্চালনা করেন, ২০০৫ ব্যাচের মো: মোজাম্মেল হক।

আলোচনা সভায় রাজু’র বড় ভাই সুমন বলেন, রাজু’র ব্যাচের বন্ধুরা সহ সেনবাগ সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রদের,এলাকার ব্যক্তিবর্গ, দেশে ও বিদেশে অবস্থানরত ব্যক্তিদের দানের অর্থ আমার ভাই রাজু’র চিকিৎসার জন্য প্রদান করেছেন,তাদের প্রতি আমি এবং আমার পরিবার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শেষ করা যাবে না। আমি সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

উক্ত তহবিল সংগ্রহে প্রত্যক্ষভাবে সার্বিক তত্বাবধানে ছিলেন, স্বেচ্ছাসেবী ২০০৫ ব্যাচের মো: মোজাম্মেল হক, ২০০৪ ব্যাচের মিঠু ও টিপু।

এসময় উপস্হিত ছিলেন, মরহুম শাহআলম চৌধুরী ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম ফুটন চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবী ২০০৫ ব্যাচের আলাউদ্দিন আলো, স্বেচ্ছাসেবী রবিউল ইসলাম রবি, ২০০৭ ব্যাচের নাজমুল ইসলাম মানিক, ২০০১ ব্যাচের আমির হোসেন, ২০০২ ব্যাচের ফাহিম, ২০০৪ ব্যাচের সাজ্জাদ সহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকগণ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

কক্সবাজারে পৃথক অভিযানে আটক ৭, এলজি ও গুলি উদ্ধার কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজার জেলা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গত এক সপ্তাহে বিপুল পরিমাণের অস্ত্র উদ্ধারসহ ৩০ জনের বেশি অপরাধীদের আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২ ডিসেম্বর) ও মঙ্গলবার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ ও বিদেশি ছুরিসহ সাতজনকে আটক করা হয়েছে। কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি টিম শহরে টহলে বের হয়। এমন সময় খুরুশকুলের ছনখোলা বাজার রোড-সাম্পানঘাটের জাহাঙ্গীর কাশেমের মাছের প্রজেক্টের সম্মুখে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সিএনজি দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়। এসময় উক্ত সিএনজি তল্লাশি করলে অস্ত্রের সন্ধান পাওয়া যায়। পাশাপাশি সিএনজিতে থাকা দুজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে, তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গাড়ি থেকে দেশীয় তৈরি দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেপ্তাররা হলেন—কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের লিংক রোড মুহুরী পাড়ার বজল কবিরের ছেলে সিএনজি চালক আব্দুর রহিম ইলিয়াস (৩৮), একই এলাকার মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে মোহাম্মদ ওসমান (৫৪)। জানা গেছে, গ্রেপ্তার আসামিরা উপকূল দিয়ে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র এনে শহরের বিভিন্ন এলাকার অপরাধীদের কাছে সরবরাহ করছিল। এদিকে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের অভিযানে বিদেশি ও দেশীয় তৈরি পাঁচটি ছুরিসহ পাঁচ ছিনতাইকারীকে আটক করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ১টি ধারালো টিপ ছুরি, ৪টি ধারালো ফোল্ডিং ছুরি ও ১টি ব্যাটারিচালিত টমটম অটোরিকশা। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভোরে সদর থানা পুলিশ এ অভিযান চালায়। আটক পাঁচ ছিনতাইকারী হলেন—সমিতি পাড়ার আলী হোসেনের ছেলে মো. সাহেদ হোসেন (১৮), একই এলাকার নুর নবীর ছেলে মো. রহিম (১৯), মোক্তার আহমদের ছেলে মো. রাকিব (১৯), চকরিয়া ঢেমুশিয়ার নুর নবীর ছেলে শহীদ হোসাইন (২৫) ও মহেশখালীর কুতুবজোম চরপাড়ার নবাব সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. আব্দুর রহিম (১৬)। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান বলেন, কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সদর থানা পুলিশের অভিযানে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রেকর্ড করে আদালতের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি সম্প্রতি সময়ে যে সকল অস্ত্রবাজ ও ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে রিমান্ড চাওয়া হচ্ছে। যেন তাদের কঠোর জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে পুরো অপরাধী সিন্ডিকেট আইনের আওতায় আনা যায়।

কক্সবাজারে পৃথক অভিযানে আটক ৭, এলজি ও গুলি উদ্ধার কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজার জেলা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গত এক সপ্তাহে বিপুল পরিমাণের অস্ত্র উদ্ধারসহ ৩০ জনের বেশি অপরাধীদের আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২ ডিসেম্বর) ও মঙ্গলবার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ ও বিদেশি ছুরিসহ সাতজনকে আটক করা হয়েছে। কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি টিম শহরে টহলে বের হয়। এমন সময় খুরুশকুলের ছনখোলা বাজার রোড-সাম্পানঘাটের জাহাঙ্গীর কাশেমের মাছের প্রজেক্টের সম্মুখে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সিএনজি দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়। এসময় উক্ত সিএনজি তল্লাশি করলে অস্ত্রের সন্ধান পাওয়া যায়। পাশাপাশি সিএনজিতে থাকা দুজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে, তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গাড়ি থেকে দেশীয় তৈরি দুটি এলজি, ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেপ্তাররা হলেন—কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের লিংক রোড মুহুরী পাড়ার বজল কবিরের ছেলে সিএনজি চালক আব্দুর রহিম ইলিয়াস (৩৮), একই এলাকার মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে মোহাম্মদ ওসমান (৫৪)। জানা গেছে, গ্রেপ্তার আসামিরা উপকূল দিয়ে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র এনে শহরের বিভিন্ন এলাকার অপরাধীদের কাছে সরবরাহ করছিল। এদিকে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের অভিযানে বিদেশি ও দেশীয় তৈরি পাঁচটি ছুরিসহ পাঁচ ছিনতাইকারীকে আটক করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ১টি ধারালো টিপ ছুরি, ৪টি ধারালো ফোল্ডিং ছুরি ও ১টি ব্যাটারিচালিত টমটম অটোরিকশা। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভোরে সদর থানা পুলিশ এ অভিযান চালায়। আটক পাঁচ ছিনতাইকারী হলেন—সমিতি পাড়ার আলী হোসেনের ছেলে মো. সাহেদ হোসেন (১৮), একই এলাকার নুর নবীর ছেলে মো. রহিম (১৯), মোক্তার আহমদের ছেলে মো. রাকিব (১৯), চকরিয়া ঢেমুশিয়ার নুর নবীর ছেলে শহীদ হোসাইন (২৫) ও মহেশখালীর কুতুবজোম চরপাড়ার নবাব সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. আব্দুর রহিম (১৬)। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান বলেন, কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সদর থানা পুলিশের অভিযানে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রেকর্ড করে আদালতের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি সম্প্রতি সময়ে যে সকল অস্ত্রবাজ ও ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে রিমান্ড চাওয়া হচ্ছে। যেন তাদের কঠোর জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে পুরো অপরাধী সিন্ডিকেট আইনের আওতায় আনা যায়।

© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি