নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
গত ৫ই আগস্ট এর পূর্বে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের সাথে আতাত করে যারা ফায়দা লুটতো তাদেরকে বিএনপি ও সহযোগী এবং অঙ্গ সংগঠনের কোন কমিটিতে দেখতে চান না সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীরা বলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি -কিভাবে আওয়ামী যুবলীগের দোসরদের কে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটিতে পদ পদবী দিয়েছে।
গত ১৭ ই ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ইং সনে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৩১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দেয় নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দল।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটিতে সদস্য সচিব হিসেবে মোঃ রেদওয়ান হোসেন পাপ্পুকে নির্বাচিত করা হয়।
কিন্তু রেদওয়ান হোসেন পাপ্পু ৫ ই আগস্ট এর পূর্বে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি সম্রাটের সাথে লিয়াজু করে চলতো। সম্রাটের ছোট ভাইয়ের সাথে গোপন যোগাযোগ রাখত।
বিভিন্ন সময় ঢাকা যুবলীগের কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের সুযোগ সুবিধা নিতে যাতায়াত করতো।
সম্রাটের আর এক কার্যালয়ে বসে সম্রাটের ভাইয়ের সাথে রেদওয়ান হোসেন পাপ্পু একান্তই ফোন আলাপ চারিতায় অংশ নেয়। এমন ছবিটি ইতিমধ্যে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচিত ও ভাইরাল হয়েছে।
তৃণমূল নেতাকর্মীরা আ আওয়ামী যুব লীগের দোসর রেদওয়ান হোসেন পাপ্পু কিভাবে স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব হল এ বিষয়ে হতবাক হয়েছে, এ প্রশ্ন এখন সবার মুখে ঘুরপাক খাচ্ছে। নেতা কর্মীরা বলেন, যারা আওয়ামী লীগের সাথে সম্পর্ক শত্রু রেখে চলত তাদেরকে বিএনপিতে ঠাই দিলে বিএনপির সর্বনাশ হবে।
তাই রেদওয়ান হোসেন পাপ্পুকে স্বেচ্ছাসেবক দল থেকে বহিষ্কারের দাবি তৃণমূল নেতাকর্মীদের।
Leave a Reply